পেটের ভেতরের ক্ষত থেকেই আলসারের সৃষ্টি হয়। দীর্ঘদিনের অনিয়ম, কখনও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে আলসার হতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শে নিয়মিত ওষুধ সেবনের পাশাপাশি আয়ুর্বেদ উপায়েও পাকস্থলীর আলসার প্রতিরোধ করা যায়। এ পদ্ধতিতে আলসার কমানোর বিভিন্ন উপায় রয়েছে। তবে রোগের পর্যায় অনুযায়ী এর চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ভর করে। আলসার প্রতিরোধে কিছু বিষয় অনুসরণ করতে পারেন। যেমন-
১. অনেকসময় কাঁচা শাকসবজি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এ থেকে কখনও পাকস্থলীতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে। এ কারণে নিয়মিত খাবার সিদ্ধ বা রান্না করে খাওয়া উচিত।
২. পাকস্থলীর আলসার সারানোর ক্ষেত্রে ঠাণ্ডা দুধ বেশ উপকারী।
৩. যাদের অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে তাদের অতিরিক্ত অ্যাসিডিটিযুক্ত খাবার যেমন- সাইট্রাস ফল, টমেটো, আনারস , রেড ওয়াইন, সোডা,কফি পরিহার করা উচিত।
৪. মানসিক চাপ থাকলে আলসারের সমস্যা বাড়ে। এ কারণে মানসিক চাপ কমাতে নিয়মিত ব্যায়াম, মেডিটেশন করতে হবে।
৫. পেটের সমস্যা থাকলে অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
৬. আলসারের সমস্যা কমাতে এন্টাসিড বৈশিষ্ট্যযুক্ত খাবার খাদ্য তালিকায় যুক্ত করতে হবে। এসব খাবারের মধ্যে কলা, আপেল, বাঁধা কপি উল্লেখযোগ্য।
৭. আলসারের সমস্যা কমাতে নিয়মিত ভেষজ চা পান করতে পারেন। সূত্র : হেলদিবিল্ডার্জড