ক্যান্সার প্রতিরোধে স্ক্রিনিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ

ক্যান্সার প্রতিরোধে শারীরিক পরীক্ষা বা স্ক্রিনিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আগে থেকেই স্ক্রিনিং করা হলে এবং প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা গেলে ক্যান্সার চিকিৎসা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।

প্রাথমিক অবস্থায় ক্যান্সার দু’ভাবে শনাক্ত করা যায়। অনেকে জানেন, কোষের ক্যান্সার বিভিন্ন পর্যায়ে থাকে এবং একটা নির্দিষ্ট সময় পর এর লক্ষণ ধরা পড়ে। সাধারণত সাতটি বিষয়কে ক্যান্সারের বিপদ সংকেত বলা হয়। যেমন : খুসখুসে কাশি, ভাঙা কণ্ঠস্বর, সহজে ঘা না শুকানো, স্তনে বা শরীরে কোথাও কোনো চাকা বা পিণ্ডের সৃষ্টি, মল ত্যাগের অভ্যাসের পরিবর্তন, ঢোক গিলতে অসুবিধা বা হজমে অসুবিধা, তিল কিংবা আঁচিলের কোনো সূক্ষ্ণ পরিবর্তন।

এই সাতটি বিপদ সংকেতের কথা সাধারণ মানুষের কাছে ব্যাপকভাবে প্রচার করা গেলে ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব। তাই এসব লক্ষণ প্রকাশ পেলে শুরুতেই ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। কারণ শুরুতেই স্ক্রিনিং করে ক্যান্সার ধরা পড়লে মৃত্যু এড়ানো সম্ভব, ভালো থাকুন।

অধ্যাপক ডা. শেখ গোলাম মোস্তফা

About Post Author

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *