তামাক জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ ও অর্থনীতির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর একটি পণ্য। শুধু প্রাপ্তবয়স্করাই নয়, তামাকের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্মও। দেশে তামাকজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতি বছরে ১ লাখ ৬১ হাজার ২৬০ জন মানুষ মারা যায়। এ পরিস্থিতিতে তামাকমুক্ত শহর গড়তে তামাক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে গণমাধ্যমকে অগ্রণী এবং সোচ্চার ভূমিকা পালন করতে হবে।
রবিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর একটি হোটেলে আয়োজিত ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন ২০০৫ বাস্তবায়ন, বাংলাদেশ পরিস্থিতি ও গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক’ মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। ক্যাম্পেইন ফর ট্যোবেকো ফ্রি কিডস’র সহায়তায় এ সভার আয়োজন করে স্থায়ীত্বশীল উন্নয়নের জন্য সংগঠন ইপসা।ইপসার সামাজিক উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক মাহবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় মূল বিষয়বস্তু উপস্থাপন করেন প্রজ্ঞার প্রকল্প সমন্বয়ক হাসান শাহরিয়ার এবং ইপসার উপপরিচালক নাছিম বানু শ্যামলী। মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন ক্যাম্পেইন ফর ট্যোবেকো ফ্রি কিডস’র গ্র্যান্টস ম্যানাজার আবদুস সালাম মিয়া, এন্টি ট্যোবেকো মিডিয়া এলায়েন্সের (আত্মার) আহ্বায়ক আলমগীর সবুজ প্রমুখ, সিভয়েস টোয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক এম নাসিরুল হক, দৈনিক পূর্বকোণের ভারপ্রাপ্ত বার্তা সম্পাদক মোরশেদুল আলম, যুগ্ম বার্তা সম্পাদক হাসনাত মোর্শেদ, সিনিয়র রিপোর্টার সাইফুল ইসলাম, আত্মার আহবায়ক আলমগীর সবুজ, সদস্য লতিফা আনসারি রুনা, দ্যা ইনডিপেনন্টের চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান শামসুদ্দিন ইলিয়াস প্রমুখ।