কোষ্ঠকাঠিন্য হলে সতর্ক হোন

সঠিক সময়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমাধানে চিকিৎসা করা উচিত। অন্যথায় বিভিন্ন জটিল সমস্যা হতে পারে।

কোষ্ঠকাঠিন্য যেন না হয়, সে জন্য দিনে ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট হাঁটাচলা করা প্রয়োজন। তবে ধীরে ধীরে হাঁটতে হবে কিংবা দৌড়াতে হবে এমনটি নয়। মাঝারি গতিতে হাঁটবেন। একই সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করবেন এবং শাকসবজি খাবেন। লাল মাংস বিশেষ করে গরু ও খাসির মাংস এড়িয়ে চলবেন। কারণ এগুলো কোষ্ঠকাঠিন্য করে।

সঠিক সময়ে চিকিৎসা করা না হলে কোষ্ঠকাঠিন্যের ক্ষেত্রে জটিলতা হতে পারে। দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে ফিশার হয়, পাইলস হয়। পায়খানার একটি অংশ আরেকটি অংশের মধ্যে ঢুকে যায়। এমনকি দীর্ঘ সময় যদি  কোষ্ঠকাঠিন্য থাকে, তাহলে মলদ্বার বা বৃহদন্ত্রে ক্যান্সারও হতে পারে। তবে অনেক সময় রোগীরা অপচিকিৎসার শিকার হন।

তাই পরামর্শ থাকবে যে, পায়খানার রাস্তায় সমস্যা হলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই, তবে অবহেলাও করা যাবে না। সবার কাছে আবেদন থাকবে, পায়খানার রাস্তায় সমস্যার ক্ষেত্রে চিকিৎসক না দেখিয়ে কোনো ওষুধ ব্যবহার করবেন না। একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। তার পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিন, ভালো থাকুন।

About Post Author

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *